স্টাফ রিপোর্টার: কমলগঞ্জ উপজেলার উপর দিয়ে ধলাই নদী প্রবাহিত। গত ১৯-০৮-২০১৯ইং তারিখে ধলাই নদী বালু মহাল ইজারা প্রদান করা হয়, যাহার মৌজা ও দাগ হল, কুমড়াকাপন মৌজা ,জেল নং-৭৯, আলেপুর মৌজা জেল নং ৭৭, চৈত্রঘাট মৌজা জেল নং- ০৬ ও ধর্মপুর মৌজার জেল নং২৭।
গত ৫ জানুয়ারী জেলা প্রশাসক বরাবরে লিখিত অভিযোগসূত্রে জানা যায়, ১নং রহিমপুর ইউনিয়নের ৭নং ওয়ার্ড ধর্মপুর গ্রামের ধর্মপুর মৌজার জেল নং২৭, দাগ নং-৩৯৯৬ মেসার্স হোসনে আরা এন্টারপ্রাইজ, প্রো: আবুল বাশার জিল্লল কে ইজারা প্রদান করা হয়। কিন্তু তিনি ধর্মপুর মৌজার জেল নং২৭,দাগ নং-৩৯৯৬, এর বাহিরে ধলাই নদী ২য় খন্ড নামে রামচন্দ্রপুর-ধর্মপুর মৌজায় প্রক্রিয়াধীন বালু মহালে দীর্ঘ দিন যাবত অবৈধ ভাবে বালু উত্তোলন করছেন। যা অদ্যবদি পর্যন্ত অবৈধভাবে বালু উত্তোলন অব্যাহত রয়েছে। অবৈধভাবে বালু উত্তোলনের ফলে সরকার বিপুল পরিমাণ রাজস্ব আয় থেকে বঞ্ছিত হচ্ছে । সরেজমিনে দেখা যায়, ২ টি ড্রেজার দিয়ে বালু উত্তোলন করা হচ্ছে।
মেসার্স হোসনে আরা এন্টারপ্রাইজ এর প্রো: আবুল বাশার জিল্লল অবৈধভাবে বালু উত্তোলনের কথা অস্বীকার করে বলেন, আমি আমার এড়িয়ার ভীতরে থেকেই বালু উত্তোলন করছি।
স্থানীয় মুন্সিবাজার ইউনিয়ন ভ’মি অফিসের তহশীলদার নৃত্য গোপাল গোস্বামী বলেন, আমি বিষয়টি অবগত হয়েছি ,আমার উর্ধতম কর্মকর্তাদের সাথে আলাপ করে আইনানুগ ব্যবস্থা করছি ।
কমলগঞ্জ উপজেলা সার্ভেয়ার আবু সায়েম মামুন জানান, বিষয়টি আমার জানা ছিলনা অবৈধ ভাবে কেউ বালু উত্তোলন করলে তার বিরুদ্বে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।