জন্মদিনে হাজারো শুভাকাঙ্ক্ষীর শুভেচ্ছায় সিক্ত জৈন্তাপুরের ওসি শ্যামল বনিক

প্রকাশিত: ১:৪২ পূর্বাহ্ণ, মে ২১, ২০২০
ছবি ধলাইর ডাক

স্টাফ রিপোর্টার: সিলেটের বিভিন্ন থানায় কর্মরত থাকা অবস্হায় মানুষ ও দেশের কল্যানে যিনি নিজেকে আত্মনিয়োগ করে কাজ করেছেন বীর সেনানীর মত । যে কোন থানাতে দ্রুততম সময়ে মধ্যে সর্বজনের মন জয় করতে সক্ষমতা অর্জন করেছেন যিনি। অল্প সময়ে যে কোন সমস্যার সমাধান করে, সর্বজনের বাহবাও খুঁড়িয়েন যিনি, তিনি আর কেউ নয়, তিনি হলেন সিলেট জেলার জৈন্তাপুর মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ শ্যামল বণিক।

যিনি বিগত জাতীয় নির্বাচনের সময়ে মৌলভীবাজার জেলার রাজনগর থানায় অফিসার ইনচার্জ হিসাবে দায়িত্ব পালন কালে নির্বাচনের দিনেই সন্ত্রাসী হামলায় গুরুতর আহত হয়ে দীর্ঘদিন সিলেট এমএজি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ছিলেন। পরে সিলেট জৈন্তাপুর থানায় অফিসার ইনচার্জ হিসাবে যোগদান পর অল্প কিছু দিনের মধ্যেই সেখানে মাদকের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করে আইন শৃঙ্খলা পুনরুদ্ধার করেন তিনি। যে কারণে সর্বমহলে প্রসংশা খুঁড়িয়েছেন এই শ্যামল বণিক । বর্তমানে তিনি জৈন্তাপুর থানার সাধারণ মানুষজন এর কাছে পুলিশ বন্ধু হিসাবে পরিচিত লাভ করেছেন। দেশের এই ক্রান্তিলগ্নে বিরামহীন পরিশ্রমে জনগনের ভালোবাসা অর্জনে সক্ষম হয়েছেন শ্যামল বণিক। এরি প্রমাণ মিললো তার জন্মদিনে। সোস্যাল মিডিয়ায় শুভেচ্ছার ঝড় উঠেছে, রাত ১২ টার পর ২০ মে হওয়ার সাথে সাথে জন্মদিনের শুভেচ্ছা বার্তায় ভরে যায় জৈন্তাপুরে ব্যবহৃত ফেসবুক টাইমলাইন, দেশ বিদেশ, হাসপাতাল থেকেও শুভেচ্ছাবার্তা পাঠিছেন অনেকেই।

এ ব্যপারে মোবাইল ফোনে আলাপকালে ওসি শ্যামল বণিক বলেন, আমি রাজনগর থানা থেকে যেভাবে জনগনের সম্মান ও দোয়া নিয়ে জৈন্তাপুর এসেছি, এখান থেকেও আমি জনগনের সম্মান ও ভালোবাসা নিয়ে যেতে চাই। তিনি দেশ বাসীর কাছে দোয়া ও আর্শীবাদ চেয়েছেন,বাকিটা সময় তিনি যেন জনকল্যানে কাজ করে যেতে পারেন।

উল্লেখ্য বি-বাড়িয়ার জেলার ছেলে শ্যামল বণিক জৈন্তাপুর মডেল থানায় অফিসার ইনচার্জ হিসাবে যোগদানের পূর্বে প্রথমে তিনি পুলিশের উপ-পরিদর্শক হিসাবে সিলেট জেলার বিয়ানীবাজার থানায় ছিলেন দীর্ঘদিন। সেখান থেকে তিনি চলে যান র্যাবে, সেখানে দায়িত্ব পালন শেষে, পুনরায় মৌলভীবাজার জেলার, কুলাউড়া, মৌলভীবাজার সদর মডেল থানা, কমলগঞ্জ থানাসহ একাধিক থানায় সততার সহিত দায়িত্বশীল ভাবে দায়িত্ব পালন কালে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় গুলো সমাধান করে সুনাম অর্জন করেছিলেন।