বিনোদন ডেস্ক: ‘জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার ২০১৯’র জন্য ৫ এপ্রিলের মধ্যে চলচ্চিত্র জমা দেয়ার আহ্বান জানিয়েছিল বাংলাদেশ চলচ্চিত্র সেন্সর বোর্ড। কিন্তু করোনাভাইরাসের সংক্রমণ ঠেকাতে সাধারণ ছুটিতে অফিস বন্ধ থাকায় আবেদনের মেয়াদ ২৫ জুন পর্যন্ত বাড়ানো হয়। জানা গেছে, এখন পর্যন্ত মোট ২৯টি পূর্ণদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র জমা পড়েছে।
সেন্সর বোর্ড সূত্রে জানা যায়, করোনা উপেক্ষা করে এরই মধ্যে বেশ কিছু সিনেমা জমা পড়েছে। এ তালিকায় রয়েছে- ‘পাসওয়ার্ড’, ‘মনের মত মানুষ পাইলাম না’, ‘অবতার’, ‘আলফা’, ‘রাত্রীর যাত্রী’, ‘ভালোবাসার রাজ কন্যা’, ‘আলোর ভুবন ভরা’ সহ মোট ২৯টি পূর্ণদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র।
এছাড়া স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র ৫টি, ডকুমেন্টারি ৩টি জমা পড়েছে। এছাড়া আরো তিনটি স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র জমা হওয়ার কথা রয়েছে।
সেন্সর বোর্ডের ভাইস চেয়ারম্যান মো. জসীম উদ্দিন জানান, জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারের জন্য তথ্য মন্ত্রণালয়ের আহ্বানকৃত চলচ্চিত্র জমা দেয়ার শেষ দিন ছিল গত ৫ এপ্রিল। এই মেয়াদে মাত্র ৫টি সিনেমা জমা পড়ে। যার কারণে ২৫ জুন পর্যন্ত সময় বর্ধিত করা হয়।
বাংলাদেশের চলচ্চিত্রের একমাত্র রাষ্ট্রীয় ও সর্বোচ্চ চলচ্চিত্র পুরস্কার হচ্ছে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার। ১৯৭৫ সাল থেকে রাষ্ট্রীয়ভাবে এই পুরস্কার প্রদান করা হচ্ছে। প্রথম দিকে আজীবন সম্মাননা পুরস্কার না থাকলেও ২০০৯ সালে এই পুরস্কার চালু করা হয়।