যে দুয়ারে ভোটের জন্য গিয়েছি সে দুয়ারে সাহায্য নিয়ে যাওয়া আমার কর্তব্য-মেয়র জুয়েল
মোঃ তোফাজ্জল হোসাইন:- ইতিহাস আর ঐতিহ্যের লালন ক্ষেত্র কমলগঞ্জে সময়ের সবচেয়ে জনপ্রিয় একটি নাম জুয়েল আহমেদ। একজন আদর্শবান মুজিব সৈনিক, একজন সুপরামর্শক, একজন বিচক্ষণ বিচারক, একজন বিশ্বস্ত জনপ্রতিনিধি হিসাবে পুরো উপজেলায় এখন বিকল্পহীন তিনি। যিনি নিজ কর্মগুণে হয়ে উঠেছেন তৃণমূলের বরপুত্র। যার রয়েছে বর্নাঢ্য রাজনৈতিক ক্যারিয়ার।
যিনি স্কুল ছাত্রলীগ দিয়ে শুরু করে, বর্তমানে দায়িত্ব পালন করছেন উপজেলা আওয়ামী যুবলীগের আহবায়ক হিসবে।
তিনি ২০১৫ সালে অনুষ্ঠিতব্য পৌর নির্বাচনে কমলগঞ্জ পৌরসভার ইতিহাসের প্রথম আওয়ামীলীগ সমর্থিত মেয়র হিসবে নির্বাচিত হয়ে দায়িত্ব পালন করছেন।
পৌর মেয়রের পাশাপাশি দায়িত্ব পালন করেন উপজেলার বিভিন্ন সামাজিক, সাংস্কৃতিক ও রাজনৈতিক সংঘটনের।
সামাজিকতায় জুয়েল আহমেদ যুবসমাজের আইডল, সামাজিকতায় অবদান রাখায় সিলেট বিভাগের শ্রেষ্ঠ বিদ্যুৎসাহী সমাজকর্মী নির্বাচিত হয়ে গৌরবান্বিত করেছেন কমলগঞ্জ উপজেলাকে।
কিন্তু, সাম্প্রতিক সময়ে উনার কর্মকাণ্ড ছাড়িয়ে যাচ্ছে অতীতের সকল অর্জনকে।
কেননা, বৈশ্বিক মহামারী করোনায় যখন বিপর্যস্ত জনজীবন, ঠিক তখনি নিজের জীবনের ঝুঁকি নিয়ে নিজ এলাকার মানুষের কাছে করোনা মোকাবেলায় মানবিকতার পরিচয় দিয়ে সর্বত্র প্রশংসা কুড়াচ্ছেন।
সরকারি ত্রাণের পাশাপাশি নিজের ব্যক্তিগত উদ্যোগে সবসময় পৌরবাসীর সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিয়েছেন।
উনার পৌর এলাকায় আক্রান্ত করোনা রোগীর বাড়ি খাবার নিয়ে ছুটে গেছেন সবার আগে।
দিয়েছেন করোনা আক্রান্ত পরিবারের খাবারের নিশ্চয়তা। অনবরত ছুটে চলেছেন একজায়গা থেকে অন্য জায়গা। কখনো হাতে খাবারের ব্যাগ, কখনো বা নগদ অর্থ নিজ হাতে করে পৌরবাসীর বাড়িতে পৌছিয়ে অনন্য এক নজির স্থাপন করেন।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে, তিনি জানান
“যে দুয়ারে গিয়ে ভোট চেয়েছি, সে দুয়ারে নিজ হাতে সাহায্য নিয়ে যাওয়া আমার কর্তব্য।
আমি সবার নিকট আমার এলাকার জন্য দোয়া চাই।
উল্লেখ্য, মেয়র জুয়েল আহমেদ শুধু পৌর এলাকায় নয় সারা উপজেলায় বিভিন্ন সামাজিক সংঘটনের মাধ্যমে অসহায়দের সাহায্য করছেন যা একাধিক সংঘটনের সাথে কথা বলে জানা যায়।