ধলাই ডেস্ক: করোনাভাইরাসের সংক্রমণ রোধে দেশব্যাপী দ্বিতীয় বুস্টার বা চতুর্থ ডোজের কার্যক্রম চলছে। গত ২৪ ঘণ্টায় এ টিকার দ্বিতীয় বুস্টার পেয়েছেন ২৫ হাজার ১৭৯ জন। এখন পর্যন্ত এ ডোজের আওতায় এসেছেন ৫ লাখ ৯৫ হাজার ৪ জন।
বৃহস্পতিবার (১৯ জানুয়ারি) স্বাস্থ্য অধিদফতরের করোনার টিকাদান বিষয়ক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানা যায়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, দেশব্যাপী প্রথম ডোজের টিকার আওতায় এসেছে ৪৬ হাজার ৮৩৬ জন। দ্বিতীয় ডোজের আওতায় ৫ লাখ ৩৮ হাজার ৪৫৮ জন এবং বুস্টার ডোজের আওতায় এসেছেন ৩৯ হাজার ৩৩ জন। আর দ্বিতীয় বুস্টার ডোজের আওতায় এসেছেন ২৫ হাজার ১৭৯ জন মানুষ।
টিকা শুরুর পর থেকে এখন পর্যন্ত প্রথম ডোজের আওতায় এসেছেন ১৫ কোটি ৯৫ লাখ ৯৬৫ জন। দ্বিতীয় ডোজের আওতায় এসেছেন ১৩ কোটি ১৭ লাখ ২০ হাজার ৭২১ জন। বুস্টার (তৃতীয়) ডোজের আওতায় এসেছেন ৬ কোটি ৫৭ লাখ ১১ হাজার ৭৭৬ জন। আর দ্বিতীয় বুস্টার বা চতুর্থ ডোজের আওতায় এসেছেন ৫ লাখ ৯৫ হাজার ৪ জন।
টিকা নেয়া সবাইকে অক্সফোর্ড-অ্যাস্ট্রাজেনেকা, সিনোফার্ম, ফাইজার, মডার্না ও জনসন অ্যান্ড জনসনের টিকা দেওয়া হয়েছে।
২০২১ সালের ১ নভেম্বর ১২ থেকে ১৭ বছর বয়সী শিক্ষার্থীদের টিকাদান কার্যক্রম শুরু হয়। এখন পর্যন্ত ১ কোটি ৭৪ লাখ ৮ হাজার ২ শিক্ষার্থী টিকার প্রথম ডোজ পেয়েছে। দ্বিতীয় ডোজ পেয়েছে ১ কোটি ৬২ লাখ ২৬ হাজার ৩৭৯ জন। গত এক দিনে ১৯৮ শিক্ষার্থী নিয়েছেন প্রথম ডোজ টিকা। আর দ্বিতীয় ডোজ টিকা নিয়েছেন ৫৮৮ জন। তবে এখন পর্যন্ত কাউকে বুস্টার ডোজ দেওয়া হয়নি।
৫ থেকে ১১ বছর বয়সী শিশুদের মধ্যে এখন পর্যন্ত ১ কোটি ৮৬ লাখ ৭৩ হাজার ৩৩৬ জনকে করোনা প্রথম ডোজ দেওয়া হয়েছে। শুধু গত ২৪ ঘণ্টায় ফাইজারের বিশেষ এ টিকার ডোজ পেয়েছে ৪৪ হাজার ৫২৮ শিশু। এখন পর্যন্ত দ্বিতীয় ডোজ পেয়েছে ৫৯ লাখ ৭৪ হাজার ৩১৪ জন। গত এক দিনে টিকার দ্বিতীয় ডোজ পেয়েছে ৫ লাখ ৩২ হাজার ১৮৯ শিশু।
এখন পর্যন্ত ৫ লাখ ৮০ হাজার ৩৮৬ জন ভাসমান জনগোষ্ঠীর মানুষ টিকার আওতায় এসেছেন। তাদের জনসন অ্যান্ড জনসনের সিঙ্গেল ডোজের টিকা দেওয়া হয়েছে। আর বুস্টার ডোজ দেওয়া হয়েছে ১৯ হাজার ২৪০ জনকে।
সূত্র: ডেইলী বাংলাদেশ…