দৈনিক ‘কাকেই’ পত্রিকার সম্পাদকের সাথে কমলকুঁড়ি পত্রিকা পরিবারের মতবিনিময়

প্রকাশিত: ২:৫৭ অপরাহ্ণ, ডিসেম্বর ২২, ২০১৯
ছবি ধলাইর ডাক

ধলাই ডেস্ক: মৌলভীবাজারের কমলগঞ্জে ভারতের ত্রিপুরা রাজ্যের ধর্মনগর থেকে প্রকাশিত দৈনিক ‘কাকেই’ পত্রিকার সম্পাদক অনিতা সিংহ এর সাথে কমলকুঁড়ি পত্রিকা পরিবারের মতবিনিময় অনুষ্ঠিত হয়।

গত শনিবার (২১ ডিসেম্বর) রাত ৮টায় কমলগঞ্জ কলেজ রোডস্থ ধলাই খেলাঘর আসর কার্যালয়ে কমলকুঁড়ি পত্রিকা পরিবারের আয়োজনে কমলকুঁড়ি সম্পাদক পিন্টু দেবনাথের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত মতবিনিময় সভায় সম্মানিত অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন দৈনিক কাকেই পত্রিকার সম্পাদক অনিতা সিংহ, দৈনিক কাকেই পত্রিকার প্রকাশক কৃষ্ণমণি সিংহ, বাংলাদেশ মণিপুরি আদিবাসী ফোরামের সাধারণ সম্পাদক সমরজিত সিংহ, উপজেলা সুজন সম্পাদক প্রভাষক রাবেয়া খাতুন, কমলগঞ্জ প্রেসক্লাব সভাপতি বিশ্বজিৎ রায়।

সাংবাদিক নির্মল এস পলাশের সঞ্চালনায় মতবিনিময় সভায় অংশগ্রহণ করেন কমলগঞ্জ প্রেসক্লাবের সহ-সভাপতি প্রনীত রঞ্জন দেবনাথ, কমলগঞ্জ সাংবাদিক ফোরামের সাধারণ সম্পাদক শাহীন আহমেদ, মণিপুরি ললিতকলা একাডেমীর গবেষনা কর্মকর্তা প্রভাস চন্দ্র সিংহ, প্রধান শিক্ষক মো: মোশাহীদ আলী, পৌরি’র সাধারণ সম্পাদক সুশীল কুমার সিংহ, উপজেলা হিন্দু বৌদ্ধ খ্রীষ্টান ঐক্য পরিষদের সাধারণ নিরঞ্জন দেব, কমলগঞ্জ পাহাড় রক্ষা উন্নয়ন সোসাইটির সভাপতি এম এ মোনায়েম খান, সংস্কৃতিকর্মী রাসেল হাসান বখত, বাংলাদেশ মণিপুরি যুব কল্যাণ সমিতির সিনিয়র সহসভাপতি রবীন্দ্র কুমার সিংহ (রবেন), সাংবাদিক আহমেদুজ্জামান আলম, শিক্ষক অঞ্জন কুমার সিংহ, সুবীর কুমার সিংহ প্রমুখ। অনুষ্ঠানে সঙ্গীত পরিবেশন করেন ভারতীয় শিল্পী মুমিত সিংহ। মতবিনিময় সভা শেষে কমলকুঁড়ি পত্রিকার পরিবারের পক্ষ থেকে দৈনিক কাকেই পত্রিকার সম্পাদক অনিতা সিংহকে সম্মাননা স্মারক প্রদান করা হয়।

মতবিনিময় সভায় দৈনিক কাকেই পত্রিকার সম্পাদক অনিতা সিংহ বলেন, সাংবাদিক মানেই কর্মব্যস্ততা। এই ব্যস্ততার ফাঁকে কমলকুঁড়ি পত্রিকা পরিবার যে সম্মান দেখিয়েছেন তার জন্য আমি কতৃজ্ঞতা প্রকাশ করছি। আমরা দু’দেশের বাসিন্দা হলেও আমার একে অন্যের আত্মীয়। এ আত্মীয়তা কখনো ছেড়ে যাবার নয়। ভারত-বাংলা একটি মিল বন্ধন। কিছু দৃ®কৃতিকারীর জন্য মধ্যখানে কাঁটাতারের বেড়া দেয়া হয়েছে। তিনি বলেন, স্বাধীনতা যুদ্ধে ভারতীয়রা বাংলাদেশকে সহযোগিতা করছে তা বাংলাদেশের মানুষ কখনো ভুলে না। সে সূত্রে ভারত-বাংলা একই সূতে গাঁথা। তিনি কমলকুঁড়ি পত্রিকার উত্তরোত্তর সমৃদ্ধি কামনা করেন এবং সব সময় ন্যায়ের পথে কলম চালিয়ে সমাজ তথা দেশের উন্নয়নে ভূমিকা রাখবে এই প্রত্যশা করেন।